ক্লাস ৬ থেকে আমাদের জীবনে বীজগণিত শব্দটি যুক্ত হয়েছিল। বর্তমানে বেসরকারি প্রাইভেট কিন্ডার গার্ডেন স্কুল গুলোতে ক্লাস ২ থেকে বীজগণিতের সূত্রগুলো শিখানো হয়। আজ আমরা বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানব।
দুই পদ বিশিষ্ট বর্গ নির্ণয় করার ও সমাধানের বর্গের সূত্র
এইখানে ২ টি পৃথক পদ হল a এবং b যার মাধ্যমে সূত্র গুলো দেখানো হল
1. (a + b)2 = a 2 + 2ab + b 2
2. (a – b)2 = a 2 – 2ab + b 2
3. a2 – b2 = (a + b) (a – b)
বীজগণিতের মান নির্ণয়ের সূত্র
এইখানে ২ টি পৃথক পদ হল a এবং b যার মাধ্যমে মান নির্ণয়ের সূত্র গুলো দেখানো হল
1. (a + b) 2 = (a – b)2 + 4ab
2. (a – b) 2 = (a + b) 2 – 4ab
3. a2 + b 2 = (a + b) 2 – 2ab
= (a – b)2 + 2ab
4. 4ab = (a + b) 2– (a – b) 2
5. 2 (a 2 +b 2) = (a + b) 2 + (a – b)2
তিন পদ বিশিষ্ট ঘন নির্ণয় করার ও সমাধানের বর্গের সূত্র
এইখানে ৩ টি পৃথক পদ হল a, b এবং c যার মাধ্যমে ঘন নির্ণয়ের সূত্র গুলো দেখানো হল
1. (a + b)³ = a³ + 3a2b + 3ab2 + b³
2. (a – b)³ = a³ – 3a2b + 3ab2 – b3
3. a³ + b³ = (a + b) (a2 – ab + b2)
4. a³ – b³ = (a – b) (a2 + ab + b2)
তিন পদ বিশিষ্ট বীজগণিতের মান নির্ণয়ের সূত্র
এইখানে ৩ টি পৃথক পদ হল a, b এবং c যার মাধ্যমে মান নির্ণয়ের সূত্র গুলো দেখানো হল
1. (a + b)³ = a³ + b³ + 3ab (a + b)
2. (a – b) ³ = a³ – b³ – 3ab (a – b)
3. a³ + b³ = (a + b)³ – 3ab (a + b)
4. a³ – b³ = (a – b)³ + 3ab (a – b)
বীজগণিতের সূত্র সমূহ এর আরো পর্ব ইনশাআল্লাহ আমরা পরবতীতে পোষ্ট করব।